Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মিশন ও ভিশন

রাজশাহী সিটি কর্পরেশনের মিশনঃ-

 

১। পরিকল্পিত নগরী গড়ে তোলার লক্ষে মহা-পরিকল্পনার আওতায় ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা,রোড  নেটওর্য়াক পরিকল্পনাসহ পরিবহন ও যানবহন ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ,পানি নিষ্কাশন (ড্রেনেজ) ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রনয়ন এবং  তদানুযায়ী শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ সকল প্রকার স্থাপনা নির্মান ও পরিচালন নিয়ন্ত্রণ করা।

২। নাগরিক সেবা সুবিধা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে মান সম্পন্ন সকল প্রকার ভৌত অবকাঠামো ও নাগরিক সেবা প্রদান করা।

৩। নিরাপদ শহর গড়ার লক্ষে আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ও দারিদ্র হ্রাস করন কর্মসূচী গ্রহন করা।

৪। আর্থিক ও প্রতিষ্ঠানিক ভাবে দক্ষ ও সয়ং সম্পূর্ণ সিটি কর্পোরেশন হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষে প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ এবং প্রশাসনিক ও আর্থিক ব্যাবস্থাসহ সিটি কর্পোরেশনের সকল পরিচালন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সংস্কার করা।

 

 

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের ভিশনঃ-

 

পুরাতন  বিভাগীয় শহর হিসেবে রাজশাহী সিটি কে আর্থিক ও প্রতিষ্ঠানিকভাবে শক্তিশালী করে পরিকল্পিত অবকাঠামো উন্নয়ন,পানি সরবারাহ ব্যবস্থার উন্নয়ন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন সহ সকল প্রকার নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করে দূষনমুক্ত,পরিবেশ বান্ধব ও দারিদ্রমুক্ত নগর হিসাবে গড়ে তোলা হবে। রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) পবার নওহাটা ও কাটাখালি পৌরসভা যোগ হয়ে আয়তন বাড়ছে সাড়ে তিনগুণ। ৯৬ দশমিক ৭২ বর্গকিলোমিটারের রাসিক আয়তন বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়াবে ৩৫০ বর্গকিলোমিটারে। ইতোমধ্যেই আয়তন বাড়ানো চূড়ান্ত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরেই এটি বাস্তবায়ন হবে বলে জানিয়েছেন রাসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী। তিনি জানান, রাজশাহী মহানগরীর বর্তমান আয়তন ৯৬ দশমিক ৭২ বর্গকিলোমিটার। আধুনিক নগরায়নের কথা মাথায় রেখে মহানগরীকে সাড়ে তিনগুণ বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে রাসিকের মোট আয়তন হবে ৩৫০ বর্গকিলোমিটার। এ কার্যালয়ের প্রকৌশলী বলেন, এ পরিকল্পনায় অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের উত্তর দিকে পবা উজেলার নওহাটা ব্রিজ, পূর্ব দিকে কাঁটাখালি পৌরসভা ও পশ্চিম দিকে উপজেলার হরিপুরের কিছু অংশ রয়েছে। তিনি বলেন, এখন রাজশাহী মহানগরীর যে আয়তন রয়েছে তা অগোছালো। শহর বাড়ছে। রাজশাহী নগরী যাতে অপরিকল্পিত নগরায়ন না হয়, সেজন্য এ পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। এএইচএম খায়রুজ্জামন লিটন মেয়র থাকাকালীন অবস্থায় এ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন, আগামী অর্থবছরেই এর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করা হবে। মহানগরীকে সুন্দর পরিকল্পনার মধ্যে আনার জন্য এবং আগামী প্রজন্মকে সুন্দর নগরী উপহার দেয়ার জন্য এ পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে।